একটিভ ব্লগ নিউজ https://www.activeblognews.com/2023/08/blog-post_16.html

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু রোগের রোগী অনেক দেখতে পারা যায়। প্রায় প্রত্যেক হসপিটালে হসপিটালে রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আপনি জানেন কি এই ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার কিভাবে করতে হয়। এই ডেঙ্গু রোগ আমাদের মানব জীবনে চরম হুমকিস্বরূপ প্রভাব বিস্তার করে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার অনেক ভাবে বোঝা যায় বা করা যায়। এই ডেঙ্গু রোগ আমাদের মানব জীবনকে ধ্বংস করতে অনেক ভাবে সহায়তা করতে থাকে। এই ডেঙ্গু রোগ খুব সহজেই আমাদের একটি মানব জীবন থেকে বংশবিস্তার বা প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার আমাদের মানব জীবনে সবারই জানা থাকা দরকার। কেননা এই রোগটি হলো আমাদের মানব জাতির জন্য চরম হুমকিস্বরূপ, এটি খুব সহজেই মানুষের জীবনকে ধ্বংস করতে পারে। এই ডেঙ্গু রোগের প্রধান লক্ষণ হলো শরীরে প্রচুর পরিমাণে জ্বর-জ্বর অনুভব করা এবং শরীর প্রচুর ব্যথা হয়ে থাকে।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
বর্তমান সময়ে এই ডেঙ্গু রোগটি মারাত্মক আকারে আমাদের মানব জাতির উপর প্রভাব ফেলেছে। এই রোগটি ছোট-বড়,মাঝারি এবং বয়স্ক লোকদের বেশি হয়ে থাকে। ডেঙ্গু রোগ থেকে রক্ষা পেতে হলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে এই ডেঙ্গু রোগটি চরম হুমকি স্বরূপ প্রভাব বিস্তার করছে। এই ডেঙ্গু রোগটি মানুষের অনেক ক্ষতি করে থাকে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ বিভিন্ন ভাবে বোঝা যায়। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ বোঝার অন্যতম দিক হলো এটি শরীরের তাপমাত্রা অনেক করে দেয় এবং শরীরে ১০৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় জ্বর আসে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণের আরেকটি দিক হলো প্রচন্ড মাথা ব্যথা করে ও চোখের পিছনে অনেক ব্যথা করে এবং অনেক বমি বমি ভাব হয়। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মাংসপেশিতে প্রচন্ড ব্যথা হয়ে থাকে।

ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে অনেক জায়গায় জায়গায় ফুলে যায় ও প্রচন্ড ব্যথা করে। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে আক্রান্ত রোগীর শরীরে অনেক রকমের ফুসকুড়ি হয়ে থাকে, যা দেখতে প্রচন্ড খারাপ লাগে এবং অনেক কষ্ট বা ব্যাথা পাওয়া যায়। যদি আপনি ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ গুলো দেখতে বা বুঝতে পারেন তাহলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ ক্লিনিক বা হসপিটালের আওতাধীন হন এবং সকল কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেন যে সত্যিই আপনার ডেঙ্গু রোগ হল কিনা। তাই বলা যায় ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জানা আমাদের সকলেরই উচিত।

ডেঙ্গু রোগ হওয়ার কারণ কি

ডেঙ্গু রোগ হওয়ার কারণ কি এটা আমাদের ছোট বড় সকলেরই গভীর ভাবে জানা দরকার কারণ এই ডেঙ্গু রোগটি আমাদের মানব জীবনকে খুব সহজেই ধ্বংস করে থাকে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জানার জন্য আমাদের ডেঙ্গু রোগ হওয়ার কারণ কি এটা জানা বিশেষ দরকার। ডেঙ্গু রোগ হওয়ার কারণ কি এটা জানলে আমরা খুব সহজেই মানব জীবন থেকে ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার করতে পারব। ডেঙ্গু জ্বর হলো এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গ ভাইরাস জনিত রোগ, এটি সচরাচর গ্রীষ্মকালে প্রচুর দেখা যায়। এডিস মশা কামড়ানোর মাধ্যমে এই রোগটি হয়ে থাকে। এই এডিস মশা কামড়ালে তার কিছু দিনের মধ্যেই ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায়।

ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে অনেক লক্ষণ বা উপসর্গের মাধ্যমে বোঝা যায় যে এটি ডেঙ্গু রোগ। কোন ব্যক্তির ডেঙ্গু হলে তার শরীরে প্রচন্ড জ্বর আসে এবং শরীরের প্রত্যেক মাংস পেশিতে প্রচন্ড ব্যথা হয়ে থাকে। সচরাচর বমি বমি ভাব বা বমি হয়ে থাকে এই ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে মানব শরীরের অনেক জায়গায় বিভিন্ন রকমের ফুসকুড়ি হয়ে থাকে যা দেখতে প্রচণ্ড খারাপ দেখায় এবং প্রচন্ড কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। ডেঙ্গু মানব জীবনকে খুব সহজেই ধ্বংস করে ফেলে তাই ডেঙ্গু রোগ হওয়ার কারণ কি এটা জানা আমাদের বিশেষ প্রয়োজন।

ডেঙ্গু হলে করণীয়

ডেঙ্গু একটি মারাত্মক রোগ যা আমরা কম বেশি সবাই জেনে থাকি। এই ডেঙ্গু রোগটি খুব সহজেই আমাদের মানব জীবনকে ধ্বংস করে। এই ডেঙ্গু রোগটি সচরাচর এডিস মশা বহন করে থাকে। এই এডিস মশা কামড়ানোর কিছুদিনের মধ্যেই ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে। তাই আমাদের মানব জীবনকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জানা দরকার। আপনি কি জানেন আপনার ডেঙ্গু হলে করণীয় কি? যদি কারো ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে তাহলে সেই রোগীর পরিপূর্ণ বিশ্রামে থাকা প্রয়োজন কারণ ডেঙ্গু হলে শরীরে প্রচন্ড পরিমাণ জ্বর আসে ও শরীরের অনেক জায়গায় প্রচন্ড আকারে ব্যথা হয়।

ডেঙ্গু হলে করণীয় হলো অনেক পরিমাণ তরল জাতীয় খাবার খাওয়া। এই তরল জাতীয় খাবারের মধ্যে অন্যতম হলো ডাবের পানি,ফলের জুস, লেবুর শরবত এবং খাবার স্যালাইন। এই তরল জাতীয় খাবার অল্প অল্প করে বারবার খেতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। যদি কেউ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয় তাহলে তার শরীরে ব্যাথার জন্য অ্যাসপিরিন, ক্লোফেনাক, আইবুপ্রোফেন নামক এসব ঔষধ থেকে বিরত থাকতে হবে। ডেঙ্গু একটি মারাত্মক রোগ,তাই ডেঙ্গু হলে করণীয় কি এটা আমাদের সবার জানা অতি প্রয়োজনীয়।

ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ

ডেঙ্গু রোগটি আমাদের মানব জীবনকে খুব সহজেই ধ্বংস করে ফেলে। তাই আমাদের সবার ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানা দরকার। যদি কারো ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায় তাহলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ নিন কেননা এই ডেঙ্গু রোগটি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মানব জীবনকে চিরতরে ধ্বংস করে ফেলে। এই ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে হলে ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ সম্পর্কে অনেক গভীর ভাবে জানতে হবে। ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধের অন্যতম দিক হলো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করা যাবে না, বাড়ির আশেপাশে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, বাড়িতে ঘুমানোর আগে সব সময় মশারি লাগিয়ে ঘুমাতে হবে যেন কোনভাবেই এডিস মশা কামড়াতে না পারে এবং মশা তাড়ানোর ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।

বাইরে যাওয়ার সময় ফুলহাতা জামা এবং মুজা ব্যবহার করতে হবে। এই ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে হলে জানালায় নেট লাগাতে হবে কিংবা দরজা জানালা বন্ধ রাখতে হবে। দিনের বেলা ও সন্ধ্যার সময় আমাদের খুব সাবধানে থাকতে হবে কারণ এই এডিস মশা সচরাচর দিনের বেলা ও সন্ধ্যার সময় কামড় দিয়ে থাকে। যদি আপনার বাড়িতে এয়ারকন্ডিশনের ব্যবস্থা থাকে তাহলে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন। ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ আমাদের মানব জীবনে উপকার হিসেবে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে।

ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার

ডেঙ্গু খুবই মারাত্মক একটি রোগ। এটি খুব সহজেই আমাদের মানব জীবনকে ধ্বংস করে এবং অনেকটাই জীবনকে হুমকির মুখে নিয়ে যায়। ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে হলে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জানা খুবই প্রয়োজন। ডেঙ্গু রোগ হলে সকল চিকিৎসকরা তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়ে থাকে। এই তরল জাতীয় খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ডাবের পানি,লেবুর শরবত,ফলের জুস ও খাবার স্যালাইন।

এই তরল জাতীয় খাবার ৯০ শতাংশ কমায় ডেঙ্গুর তীব্রতা। ডেঙ্গু রোগটি হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হয়। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম খাবার হচ্ছে ডাল, ডিম, ছোট মাছের ঝোল,মুরগির মাংস ইত্যাদি। ডেঙ্গু হলে এই প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো বেশি বেশি খাবার তালিকায় রাখতে হবে। তাই এই জটিল ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদের ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার সম্পর্কে গভীর ভাবে জানা দরকার।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

ডেঙ্গু জ্বরকে কখনো সাধারণ রোগ ভাবা ঠিক না কারণ এই ডেঙ্গু রোগটি আমাদের মানব জীবনের জন্য প্রচন্ড হুমকিস্বরূপ একটি রোগ। এই ডেঙ্গু রোগটি খুব সহজেই মানুষের শরীরকে ধ্বংস করে ফেলে। ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচার জন্য ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আমাদের গভীর ভাবে জানা দরকার। কোনো এডিস মশায় ভাইরাস সংক্রমণ করলে ওই এডিস মশা মানুষকে কামড়ালে কিছু দিনের মধ্যে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায়।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এর অন্যতম দিক হলো এটা মানুষের শরীরে প্রচন্ড আকারে জ্বর নিয়ে আসে, বমি বমি ভাব হয় বা বমি হয়ে থাকে, শরীরের প্রত্যেকটি মাংস পেশিতে প্রচন্ড আকারে ব্যথা হয়ে থাকে এবং চোখের পিছনে অনেক ব্যাথা করে। মুখে খাবার খাওয়ার জন্য কোন প্রকার রুচি থাকে না এই ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে। শরীরের অনেক জায়গায় ফুলে যায় ও প্রচন্ড ব্যথা করে। এছাড়াও শরীরের অনেক জায়গায় ফুসকুড়ি হয়ে থাকে যা দেখতে খুব খারাপ দেখায় এবং খুবই ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। এরকম লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এই ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে হলে ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার সম্পর্কে অনেক ভালোভাবে জানতে হবে।

যেহেতু এডিস মশা দিনে ও সন্ধ্যায় কামড় দিয়ে থাকে সেহেতু দিনে আমাদের ফুলহাতা জামা ব্যবহার করা উচিত এবং ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি লাগিয়ে ঘুমানো উচিত। দরজা-জানালা বন্ধ রাখাই ভালো এবং মশা মারার ঔষধ কিংবা স্প্রে ব্যবহার করা উচিত। আমাদের বাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে কারণ জমে থাকা পানিতে এডিস মশা বংশ বিস্তার করে থাকে। অনেক সময় ফুলের টপে, এসি বা ফ্রিজের নিচে জমে থাকা পানি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। ডেঙ্গু হলে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকা বিশেষ ভাবে জরুরী। এজন্য ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এর সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি চাইলেই সুস্থ থাকতে পারবেন।

ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়

বর্তমান আমাদের দেশে ডেঙ্গু জ্বরের প্রভাব অনেক জটিল আকারে ধারণ করেছে। একটু মশা কামড়ালেই অনেকে ভেবে থাকেন যে হয়তো ডেঙ্গু মশা কামড়ালো কিনা। আসলে ডেঙ্গু মশা অন্যান্য সকল মশা থেকে দেখতে সম্পূর্ণ আলাদা। ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় হল এই মশার শরীরে সাদা-কালা ডোরাকাটা দাগ আছে। বাঘের ডোরাকাটা দাগের সঙ্গে মিল আছে বলে অনেকেই টাইগার মশা বলে থাকে। ডেঙ্গু মশাকে সচরাচর এসিড মশাও বলে থাকে।

এই এসিড মশা দিনের বেলা এবং সন্ধ্যায় কামড়িয়ে থাকে। এই সময়টাতে সবাইকে খুব সাবধানে থাকতে হবে, কোনভাবেই এসিড মশার কামড় খাওয়া যাবে না। দিনের বেলা ও সন্ধ্যায় আপনি যখনই ঘুমাতে যাবেন তখনই ঘুমানোর আগে মশারি লাগিয়ে ঘুমাবেন। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে যেমন ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তেমনি ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ডেঙ্গু জ্বরের জন্য কোন ঔষুধ ভালো

ডেঙ্গু একটি মারাত্মক রোগ। বর্তমানে আমাদের দেশে এটি ব্যাপক হারে প্রভাব বিস্তার করেছে। আপনি কি জানেন,ডেঙ্গু জ্বরের জন্য কোন ঔষধ ভালো? আপনি জানলে অবাক হবেন যে,ডেঙ্গু জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ঔষুধ খাওয়া যেতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের জন্য কোনো প্রকার এন্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া ঠিক না কারণ এতে রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং কিডনির ক্ষতি করতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের জন্য ডাবের পানি খাওয়া যেতে পারে, লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে, ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে এবং স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বরের জন্য তরল জাতীয় খাবার খুবই উপকার করে থাকে। এছাড়াও ডিম,মুরগির মাংস, ছোট মাছের ঝোল খুবই উপকার এই ডেঙ্গু রোগীর জন্য এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়া দরকার। এজন্য বলা যায় ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানলে হবে না, এর সাথে ডেঙ্গু জ্বরের জন্য কোন ঔষধ ভালো এবং কি কি খাওয়া দরকার সেদিকেও খুব ভালোভাবে জানতে হবে।

শেষ কথা

ডেঙ্গু খুবই মারাত্মক একটি রোগ। বর্তমান সময়ে ছোট-বড় অনেক মানুষ এই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ডেঙ্গু রোগ আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনের জন্য প্রচন্ড হুমকিস্বরূপ। এই রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ বা হাতের কাছে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং এই রোগের যতগুলো প্রতিকার দিক রয়েছে সেগুলো খুব সাবধানতার সাথে পালন করতে হবে।

মনে রাখবেন, ডেঙ্গু হলে আতঙ্ক না হয়ে সতর্ক হওয়া বিশেষ ভাবে দরকার। যদি আমরা খুব ভালোভাবে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারি তবেই আমরা এই মারাত্মক ডেঙ্গু রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবো।

অন্যদের সাথে শেয়ার করুন

0 Comments

দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন ??

নটিফিকেশন ও নোটিশ এরিয়া